ডোনাল্ড ট্রাম্প No Further a Mystery

ডোনাল্ড ট্রাম্প No Further a Mystery

Blog Article

ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যের ওয়েস্ট পাম বিচ এলাকায় অবস্থিত তার মালিকানাধীন একটা ক্লাবে গলফ খেলছিলেন মি.

তার রাজনৈতিক সফর শুরু হয় ২০১৫ সালে। ‘ট্রাম্প টাওয়ারে’ আয়োজিত এক সাংবাদিক সম্মেলনে নিজের রাজনৈতিক আকাঙ্ক্ষার বিষয়ে ঘোষণা দেন তিনি। এই অনুষ্ঠানে তার পরিবারের সদস্যরাও ছিলেন।

ট্রাম্প মিজ হ্যারিসকে প্রশাসনের ব্যর্থতার জন্য দায়ী করার চেষ্টা করে এসেছেন। তার এই প্রয়াস ‘মাঝারি সাফল্য’ পেয়েছে।

মাদক চক্র বা কার্টেলগুলোকে বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসাবে ঘোষণা করা হবে এসব নির্বাহী আদেশে।

ট্রাম্প তার দ্বিতীয় মেয়াদ শুরু করেন তার শপথ গ্রহণের মাধ্যমে ২০ জানুয়ারি, ২০২৫-এ।[২৬৮] তিনি রাষ্ট্রপতি পদ গ্রহণকারী সবচেয়ে বয়স্ক ব্যক্তি হয়ে ওঠেন[২৬৯] এবং প্রথম ফৌজদারি অপরাধে দোষী সাব্যস্ত রাষ্ট্রপতি হন।[২৭০]

১৪০-এর বেশি পুলিশ কর্মকর্তা আহত হন এবং হামলার সময় বা পরে পাঁচজন মারা যান।[২৬৩][২৬৪] এই ঘটনাটিকে ট্রাম্পের একটি স্ব-অভ্যুত্থানের প্রচেষ্টা হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে।[ক]

ট্রাম্পের অভিযোগগুলি রাজ্য নির্বাচন কর্মকর্তাদের দ্বারাও খণ্ডন করা হয়,[২৪০] এবং সুপ্রিম কোর্ট বাইডেনের জয়ী চার রাজ্যের ফলাফল বাতিলের আবেদন শুনতে অস্বীকার করে।[২৪১] ট্রাম্প ফলাফল উলটাতে রাজনৈতিক চাপ প্রয়োগ করেন, রিপাবলিকান স্থানীয় ও রাজ্য কর্মকর্তাদের,[২৪২] রিপাবলিকান আইনপ্রণেতাদের,[২৪৩] জাস্টিস ডিপার্টমেন্ট,[২৪৪] এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট পেন্সকে[২৪৫] লক্ষ্য করে ইলেক্টর প্রতিস্থাপন, জর্জিয়া কর্মকর্তাদের ভোট "খুঁজে বের করতে" বা "পুনর্গণিত" ফল ঘোষণার অনুরোধের মতো পদক্ষেপ চাপ দেন।[২৪৩] নির্বাচন-পরবর্তী সপ্তাহগুলোতে ট্রাম্প প্রকাশ্য কর্মকাণ্ড থেকে সরে যান।[২৪৬] তিনি প্রাথমিকভাবে বাইডেনের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়ায় সরকারি কর্মকর্তাদের সহযোগিতা বন্ধ করেন।[২৪৭][২৪৮] তিন সপ্তাহ পর জিএসএ-র প্রশাসক বাইডেনকে নির্বাচনের "স্পষ্ট বিজয়ী" ঘোষণা করে ট্রানজিশন সম্পদ বরাদ্দের অনুমতি দেন।[২৪৯] ট্রাম্প দাবি করেন তিনি জিএসএকে ট্রানজিশন প্রক্রিয়া শুরু করার পরামর্শ দিয়েছেন, তবে আনুষ্ঠানিকভাবে পরাজয় স্বীকার করেননি।[২৫০][২৫১] ২০ জানুয়ারি বাইডেনের শপথগ্রহণে ট্রাম্প উপস্থিত হননি।[২৫২]

২০২৪ সালের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান প্রার্থী হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্প পুনরায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন এবং নির্বাচিত হন।[১১৩] তার বিপরীতে ডেমোক্রেট পার্টির প্রার্থী কমলা হারিস অভিবাসন, সীমান্ত নিরাপত্তা এবং সামাজিক সমতা সংক্রান্ত বিষয়গুলোকে তার প্রচারণার মূল Bangladesh ইস্যু হিসেবে তুলে ধরেন।[১১৪]

একসময় ভাগ্য সহায় হয় ডোনাল্ড ট্রাম্পের। তার বড় ভাই ফ্রেড ট্রাম্প জুনিয়র পাইলট হওয়ার সিদ্ধান্ত নিলে বাবার অনুগ্রহে পারিবারিক ব্যবসায় যোগ দেওয়ার সুযোগ পান তিনি (ডোনাল্ড ট্রাম্প)।

ট্রাম্পের রাজনৈতিক দলীয় সদস্যপদ বারবার পরিবর্তিত হয়েছে। ১৯৮৭ সালে তিনি রিপাবলিকান পার্টির সদস্য ছিলেন, পরবর্তী ১৯৯৯ সালে নিউ ইয়র্ক রাজ্যের রিফর্ম পার্টির সদস্য হন, ২০০১ সালে ডেমোক্র্যাট[৮২] ২০০৯ সালে রিপাবলিকান, ২০১১ সালে স্বতন্ত্র এবং ২০১২ সালে পুনরায় রিপাবলিকান হন।[৮৩] ১৯৮৭ সালে ট্রাম্প তার পররাষ্ট্র নীতি এবং ফেডারেল বাজেট ঘাটতি মোকাবেলার বিষয়ে মতামত প্রকাশ করে তিনটি প্রধান পত্রিকায় পুরো পৃষ্ঠার বিজ্ঞাপন দেন।[৮৪][৮৫] তিনি স্থানীয় আসনের জন্য প্রার্থী হতে রাফাহ অস্বীকার করেন, কিন্তু রাষ্ট্রপতি হিসেবে লড়ার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেন।[৮৪] ১৯৮৮ সালে তিনি লি অ্যাটওয়াটারের সাথে যোগাযোগ করেন এবং রিপাবলিকান প্রার্থী জর্জ এইচ ডব্লিউ বুশের সহ-প্রার্থী হিসেবে বিবেচনা করার জন্য অনুরোধ করেন। বুশ এই অনুরোধকে "অদ্ভুত এবং অবিশ্বাস্য" বলে মন্তব্য করেন।

এই বছরের মে মাসে ২০১৬ সালের নির্বাচনের আগে প্রাপ্তবয়স্ক-চলচ্চিত্রের তারকা স্টর্মি ড্যানিয়েলসকে (মুখ বন্ধ রাখতে) অর্থ দেওয়া সংক্রান্ত জালিয়াতির মামলার ৩৪টা অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হন মি. ট্রাম্প।

চারটে ফৌজদারি মামলায় ৯১টা গুরুতর অভিযোগের মুখোমুখি হয়ে নির্বাচনি দৌড় শুরু করেন তিনি। তবে আইনি মামলা বিলম্বিত করাতে তার কৌশল অনেকাংশেই সফল হয়েছে। নির্বাচনের আগে তিনটে মামলার অগ্রগতি হবে না।

ট্রাম্প এক বিবৃতিতে বলেছিলেন যে, হলি কম্যুনিয়নে অংশগ্রহণ করার সময় তিনি ঈশ্বরের কাছে তার পাপের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেন নি। তিনি আরো বলেন, "আমি মনে করি.

বিবিসি বাংলার খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল অনুসরণ করুন।